shubhobangladesh

সত্য-সুন্দর সুখ-স্বপ্ন-সম্ভাবনা সবসময়…

একাদশের ভর্তির আবেদন তিন ধাপে

Eleventh-admission-applicat
Eleventh-admission-applicat

নিজস্ব প্রতিবেদক : তিন ধাপে সম্পন্ন হবে একাদশের ভর্তির আবেদন। আগামী ৯ আগস্ট (রোববার) থেকে শুরু হচ্ছে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের এইচএসসি ভর্তি কার্যক্রম।

ভর্তি কার্যক্রম হবে অনলাইনে। এরই মধ্যে ঢাকা উচ্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটে ভর্তির সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। 

এবারের ভর্তির কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে তিন ধাপে। আজ মঙ্গলবার (২১ জুলাই ২০২০) ঢাকা শিক্ষাবোর্ড থেকে জানা যায়,

প্রথম পর্যায়ে ৯ আগস্ট থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।

xiclassadmission.gov.bd—এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে।  আগের বছরের মতো এবার এসএমএসের মাধ্যমে আবেদনের সুযোগ নেই।

অনলাইনে আবেদনে সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ পছন্দ করা যাবে। এবারো আগের বছরের মতো আবেদন ফি ১৫০ টাকাই থাকছে।

পরিশোধ করা যাবে নগদ, সোনালী সেবা, টেলিটক, বিকাশ, সিওর ক্যাশ ও রকেটের মাধ্যমে।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সূত্র জানায়, ৯ আগস্ট থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু হলেও, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে অনলাইন সার্ভিস ও কল সেন্টার বন্ধ থাকবে।

প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে ২৫ আগস্ট রাত ৮টায়। শিক্ষার্থীদের সিলেকশন নিশ্চায়ন করতে হবে ২৬ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট রাত ৮টা পর্যন্ত।

একাদশের ভর্তির আবেদন তিন ধাপে, দ্বিতীয় পর্যা

এ আবেদন গ্রহণ ৩১ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর রাত ৮টা পর্যন্ত।

২য় ও প্রথম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ ৪ সেপ্টেম্বর রাত ৮টায়। এই পর্যায়ের নিশ্চায়ন করা যাবে ৫ ও ৬ সেপ্টেম্বর।

একাদশের ভর্তির আবেদন তিন ধাপে, তৃতীয় পর্যায়

তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে ৭ ও ৮ সেপ্টেম্বর। এই পর্যায়ের ফল ও দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর রাত ৮টায়। এই পর্যায়ের নিশ্চায়ন ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বর।

কলেজভিত্তিক চূড়ান্ত ফল প্রকাশ ১৩ সেপ্টেম্বর রাত ৮টায়। আর কলেজে ভর্তি হতে হবে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।

উল্লেখ্য, গত ১৯ জুলাই শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে এক অনলাইন সভায় সিদ্ধান্ত হয়,

একাদশ শ্রেণির ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের অনলাইন ভর্তির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আগামী ৯ আগস্ট (রোববার)।

আরো উল্লেখ্য, এ বছর একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিতে মুক্তিযোদ্ধা, প্রবাসী ও বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) কোটা বহাল থাকছে।

তবে অন্যান্য কোটা নিয়ে নীতিমালায় কোনো কিছু উল্লেখ করা হয়নি।

নীতিমালা অনুযায়ী, প্রার্থী নির্বাচনে কোনো বাছাই বা ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা যাবে না।

কেবল শিক্ষার্থীর এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে।

কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ৯৫ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে—যা মেধার ভিত্তিতে নির্বাচন করা হবে।

মেধার ভিত্তিতে ভর্তির পরে মোট আসনের ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

আর, দশমিক পাঁচ শতাংশ বিকেএসপি এবং দশমিক পাঁচ শতাংশ প্রবাসী কোটা বহাল থাকছে। প্রবাসীদের সন্তান ভর্তির বিষয়ে সরাসরি বোর্ডে আবেদন করতে হবে।

About The Author

শেয়ার করে আমাদের সঙ্গে থাকুন...