shubhobangladesh

সত্য-সুন্দর সুখ-স্বপ্ন-সম্ভাবনা সবসময়…

করোনা, ভারতীয় জনগণ ও তার সমস্যা

Retail talk all around
How many problems I am in

খুচরো কথা চারপাশে

করোনা, ভারতীয় জনগণ ও তার সমস্যা

সুনীল শর্মাচার্য

করোনা, ভারতীয় জনগণ ও তার সমস্যা

করোনা আতঙ্ক কিছুটা কমলেও, জীবন-জীবিকার আতঙ্ক এখনো তাড়া করছে ভারতে। এমনিতেই দেশে করোনার জন্য প্রায় ১৫ কোটি মানুষ কাজ হারিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে বিভিন্ন সমীক্ষায়। প্রকৃত সংখ্যা আরো অনেক বেশি।

একটি রোজগেরে মানুষের চাকরি যাওয়া মানে অনেকের রোজগারে টান পড়া। একজনের চাকরি গেলে সে, প্রথমেই কাজের মানুষটিকে, শিক্ষককে, দুধওয়ালাকে ছাড়াবে। অর্থাৎ তাদের জীবিকাতেও আঘাত পড়তে থাকে। এ এক কঠিন পরিস্থিতি।

একদিকে শিক্ষিত যুব সম্প্রদায় বাড়ছে, অন্যদিকে নতুন চাকরি তৈরি হচ্ছে না, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। পাবলিক সার্ভিস কমিশন, রেল, স্টাফ সিলেকশন কমিশন ইত্যাদির অন্তর্গত নতুন চাকরির সংখ্যা ২০১৪-১৫ সালে ছিল ১.১৩ লক্ষ—যা ২০১৭-১৮ সালে কমে হয়েছে ১.০১ লক্ষ।

আবার কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থায় ২০১৩-১৪ সালে নতুন চাকরি হয়েছিল ১৬.৯১ লক্ষ—যা ২০১৭-১৮ সালে কমে হয়েছে ১৫.২৩ লক্ষ। এর মাঝে বিএসএনএলে চাকরি গেছে নব্বই হাজার কর্মীর, এসবিআই তিরিশ হাজার কর্মী ছাঁটছে ভিআরএসের নামে।

করোনায় কেন্দ্রের সঠিক সিদ্ধান্তের অভাবেও ঝাঁপ পড়েছে হাজার হাজার ছোট ব্যবসায়। যারা কোনো জীবিকার মাধ্যমে দিন গুজরান করেন, আজকের অগ্নিমূল্য বাজারে তাদের নুন-ভাত জোগাড় করতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। সবজির দাম সাময়িকভাবে কমলেও, ডাল, তেল, গ্যাস থেকে ওষুধপত্র সবই অগ্নিমূল্য।

ভদ্রস্থ চাকরি বাদ দিলে বেশির ভাগ কাজেই বারো ঘণ্টার পরিশ্রমে মাসে উপার্জন ছ-সাত হাজার টাকা। এতে দশ দিনও চলে না। এরপর রয়েছে চিকিৎসার খরচ। বেঁচে থাকা যেন অভিশাপ আজ রামরাজ্যে!

.

ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা দরিদ্র প্রজার বাড়ি খেয়ে বেড়াচ্ছেন

পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে গ্রামে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা দরিদ্র প্রজার বাড়ি বাড়ি ডাল-ভাত-বেগুন ভাজা খেয়ে বেড়াচ্ছেন। খবরের কাগজে এই নিয়ে সচিত্র সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। টিভিতে দেখাচ্ছে। বোঝা যাচ্ছে, রামরাজত্ব এসে গেছে।

রামচন্দ্র শবরীর দেওয়া বনের ফল ও নদীর জল খেয়ে তৃপ্ত হয়েছিলেন। রাজভোগ শব্দটি অভিধানে রয়েছে। ‘মন্ত্রীভোগ’ বলে কোনো শব্দ এখনো নেই। এই প্রাক-নির্বাচনী বাংলায় যেভাবে মন্ত্রীরা প্রজাদের ঘরে ঘরে মাটিতে পাত পেড়ে বসে খাচ্ছেন, অচিরে ‘মন্ত্রীভোগ’ বলে শব্দ অভিধানে ঢুকলো বলে।

দীন-দরিদ্র প্রজাদের ঘরে মহামন্ত্রীরা দুপুরের শাকভাত খেয়ে প্রজাদের ধন্য করছেন—এই ছবি এখন নিত্যচর্চার বিষয়। বিপিএল মানুষেরা এতে হয়তো আপ্লুত, অভিভূত ইত্যাদি হচ্ছেন—জেট প্লাস ক্যাটেগরির মন্ত্রী তাদের কুঁড়েতে পদার্পণ করে তাদের জাতে তুলে দিচ্ছেন!

এদিকে প্রজারা ভাবছে, আমরা যে চাল খাই তা কি মন্ত্রীকে খাওয়াতে পারি? নিশ্চয়ই আলাদা চাল কিনতে হয়। যদি না দলের লোকেরাই তার বন্দোবস্ত তৈরি রাখে। শেষমেষ মন্ত্রী তৃপ্তি করে খেয়ে প্রজাকে কী বর দান করেন, সেটা রিপোর্টাররা জানান না!

এই খাওয়া-খাওনি নিয়ে ব্রিটিশ আমলের এক ঘটনার কথা মনে পড়ে গেল। ব্রিটিশ আমলে দুর্ভিক্ষের সময়ে কাগজের রিপোর্টারেরা দেশজুড়ে খাদ্যাভাবের কথা লিখলেন। যথারীতি ইংরেজ প্রশাসকরা এ কথা মেনে নিলেন না। এক জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিজে ঘোড়ায় চড়ে দুর্ভিক্ষের উৎস সন্ধানে বের হলেন। সত্যি সত্যি কি লোকেরা খেতে পাচ্ছে না, বা কী খাচ্ছে তার সরেজমিন তদন্তে বের হলেন।

এক গ্রামের ধারে গিয়ে দেখলেন, মাঠের ধারে কয়েকজন চাষি দুপুরে কাজের ফাঁকে শাক সেদ্ধ দিয়ে জোয়ারের রুটি খাচ্ছেন। সাহেব তাদের কাছে গিয়ে বললেন, তোমরা যা খাচ্ছো, সেটা আমাকেও দাও। গরিব চাষিরা বিপন্ন বোধ করলেন। এই অখাদ্য সাহেবের হাতে তুলে দিতে পারবেন না। সাহেবও নাছোড়বান্দা, তিনি ওই খাবারই খাবেন।

আগের রাতে তৈরি জোয়ারের মোটা মোটা রুটি পরের দিন দুপুরে শক্ত থালার মতো হয়ে গেছে। চাষিবউ সেই প্লেটের মতো শক্ত জোয়ারের বাসি রুটির ওপরে একটু শাক সেদ্ধ দিয়ে সাহেবের দিকে সভয়ে সসঙ্কোচে এগিয়ে দিলেন। সাহেব শক্ত রুটিটুকু প্লেট ভেবে বাঁহাতে তা ধরে তার ওপরে রাখা শাকসেদ্ধটুকু খেয়ে ‘প্লেট’ ফেরত দিলেন।

সাহেব বড়লাটকে রিপোর্ট লিখলেন, এদেশের লোকের খাদ্যাভাব হয়নি। এরা খেতে পাচ্ছে, তবে খুবই কম খায়। আমি স্বচক্ষে দেখেছি এবং তাদের খাদ্য খেয়েছি।

.

ভারতীয় ভেল্কি

ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল। এতদিন আমেদাবাদের মোতেরার যে স্টেডিয়ামের নাম ছিল সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের নামে, তা বদলে হয়ে গেল ‘নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম’। যার উদ্বোধন করলেন রাষ্ট্রপতি শ্রীযুক্ত কোবিন্দ মহাশয়! সৌজন্য অমিত শাহ ও বিজেপি তথা কেন্দ্রীয় সরকার।

শ্রদ্ধেয় বল্লভভাই প্যাটেলের নামটি উৎখাত করার পাশাপাশি অবশ্য একটি পুনর্বাসনের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। প্যাটেলের নামে স্পোর্টস এনক্লেভ। কী চাতুরি, কী সংস্কৃতি!

নাম বদলের যুক্তি হিসেবে বলা হচ্ছে এটি মোদিজির স্বপ্ন ও পরিকল্পনা। জীবিত, ক্ষমতাসীন একজন প্রধানমন্ত্রীর নামে যে কোনো স্টেডিয়াম হতে পারে, এটা অভাবনীয় ও স্বপ্নাতীত। এ দেশে যদিও অনেক স্টেডিয়ামের নামকরণ রাজনৈতিক নেতাদের নামে আছে। কিন্তু সেই নামকরণ হয়েছিল মৃত্যুর পর।

বিজেপি কৈফিয়ত হিসেবে যে কারণই খাড়া করুক না কেন, ব্যাপারটা অবশ্যই হাস্যকর, লজ্জাজনক ও নিন্দনীয়। সত্যিই এতদূর যে এরা যেতে পারে, ভেবে উঠতে পারিনি ভারতবাসী। তাই অপ্রত্যাশিতও। তবে এটাও হয়তো ঠিক। এও এক রকমের বিশ্বরেকর্ড! দেশবাসীর কি তবে গর্বিতই হওয়া উচিত? জয় শ্রীরাম!

এইসব আলঙ্কারিক ও আত্মগৌরবের আয়োজনে তাদের যত আগ্রহ, তার ছিটেফোঁটাও কিন্তু নেই দেশের প্রধান ও জীবন্ত সমস্যাগুলির সমাধানে। যেমন—মূল্যবৃদ্ধি, পেট্রোল-ডিজেল-গ্যাসের দাম বৃদ্ধি, বেকার সমস্যা—এসব এই দেশ নেতাদের চিন্তাকে পীড়িত করে না।

.

মা লিখ

লেখার কিছুই নেই। আবার লেখার অনেক কিছুই আছে। মা লিখ, বলে, পূর্বসূরীরা বলে গেলেও, এখন হয়তো তা খাটে না। চিন্তা করে দেখি, এখন লিখতে হয় সব, মাথুর থেকে শৃঙ্গার, সব। লিখতে হয় অপমানের কথা, অবিচারের কথা, শ্রেণীবৈষ্যম্যের জটিলতা, কৌটিল্য থেকে প্লেটো, বাৎসায়ন থেকে মার্কসীয় সূত্রাবলী, যুদ্ধ থেকে জঙ্গীহানা, সব। ধর্মই-বা বাদ যাবে কেন?

পোয়েটিকস-এর দিক থেকে তা যদি লেখায় আসে, তা হলে, গেল গেল রব কেন? লেখা বর্ণনাসম্বল নয়, বরং ইশারা প্রধান, অনুভূতির শিহরণ না-থাকলে, সে ইশারাও কার্যত ব্যর্থতার দিকে ধাবিত হয়, কেউ কেউ তা টের পায়, সবাই পায় না। ফলে, লেখা—যা খুশি, হ্যাঁ—যা খুশি, বলতে গিয়ে, দেখি, মুখ আড়ষ্ট হয়ে পড়েছে। হাত আড়ষ্ট হয়ে পড়ছে—যা বলতে চাই, তা লেখায় আসছে না। এলেও তা আবার যা বলতে চাওয়া তার ভার্সান এলোমেলো উদ্ভান্তের মতো।

সত্য অনুভূতি লিখতে গেলে হলুদ সর্ষেক্ষেত তখন হয়ে ওঠে ধূসর ও রক্তাক্ত এক মাঠ, যে মাঠে, একা, গভীর রাতে, বসে বসে দেখতে হয় নক্ষত্রের ঝরে পড়া…

মাঝে মাঝে ভাবি, বুদ্ধিবিচারের ব্যাপার কবিতা। ধর্ম, আইন, বিজ্ঞান, রাজনীতি, দর্শন—এসবের সঙ্গে (যে যাই ভাবুক, আমি বিশ্বাস করি) কবিতার সম্পর্ক আছে। কবিতা যেমন আধ্যাত্মিক সিদ্ধিও বটে। কবিতার তত্ত্ব আছে আর তার কোনো-না-কোনোরকম প্রকাশ থাকেই।

শিল্পী যেমন একটি মূর্তি অথবা শিল্পবস্তু নিজে প্রস্তুত করেন, কবিকেও তা করতে হয়। কবির কাজ দাম্ভিক মূর্খদের সঙ্গে লড়াই না-হলেও, তার বিরুদ্ধে লেখায় প্রতিবাদ। লড়াই এবং হারজিতের খেলায় কবি তাই কখনো জড়িয়েও পড়তে পারেন।

কবি সত্তায় পরিষ্কার ও অকলঙ্ক, সুকুমার, অক্ষত, অস্পর্শ্য—থাকাটাই বড় কথা হলেও, সামাজিক দায়বদ্ধতাও তার কাছে কোনোভাবেই এড়িয়ে যাবার নয়।

.

আমাদের লেখক, কবিবৃন্দ

সমস্যা এলে, আত্মসংকট এলে আমাদের লেখক কবিবৃন্দ (একটা বড় সংখ্যক) নিজেকে তা থেকে দূরে সরিয়ে রেখে শীতঘুমে চুপ থাকে এবং তারা একটা তত্ত্ব ঝেড়ে সমস্যা থেকে সরে লেখালেখিতে মগ্ন থাকেন।

ভাবে, উইসডম কাজ করার পরিসর পাবে। নেগেটিভ ক্যাপাবিলিটি তাদের সৃজনশীলতাকে বন্ধ্যা করে। উইসডম মানে আত্মনিরপেক্ষ দেখার ক্ষমতা বা দৃষ্টি, এটা অনেকটা ধু ধু শূন্যতার মতো। মানুষ আছে, মানুষ নেই। কিন্তু জগৎ আছে। প্রাণী নেই—ভাবা আর কি! সমস্ত সংকট, ঝামেলা থেকে দূরে থেকে সমাজবিমুখ আত্মঘাতী সন্ন্যাসী হও আর কি!

ভাবি, এটা কি হচ্ছে? তাঁরা কেন জাগ্রত হন না? যাদের ক্ষমতা আছে! আত্মসংকট থেকেই লেখক বা কবি লেখেন এবং এই সংকট যার যত তীব্র, যে যত অনুভূতি প্রবণ, তার লেখার গভীরতা ও ব্যাপ্তি তত বেশি।

স্থান, কালমাত্রা, পাত্র-পাত্রী, সমাজ এসব লেখায় ধারণ করে, কারো তা উচ্চকিত, কারো লেখায় তা অন্তঃসলিলা। বোধ তা নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু ইদানীং দেখি এর উল্টো!

.

Be nice to everyone

ফেসবুকে চোখ রাখলেই দেখি, be nice to everyone। ফেসবুকে ব্যক্তিগত প্রচার, আত্মশ্লাঘার অভিব্যক্তিই দেখি। চারদিকে এত অস্থিরতা, নৈরাজ্য, হতাশা, ক্রন্দন, জীবনপণ লড়াই, কিছুই তাদের স্পর্শ করছে বলে মনে হয় না!

তবে বেশকিছু ফেসবুক চর্চাজীবীর জীবন সচেতনতা, অন্যায়ের প্রতি প্রতিবাদ, সময় সৃজনশীলতা চোখে পড়ে। তবে, ব্যাপকসংখ্যক ফেসবুক চর্চাজীবীর শাড়িপরা, নতুন জামাপরার পোজ, রান্নাবান্না, ভ্রমণ, গান গাওয়া, নাচ করা, কবিতা পাঠ, গল্প আড্ডা, জন্মদিন, বিবাহ, ইত্যাদি পোস্ট করে তারা সামাজিক দায়িত্ব সারেন। আত্মতৃপ্তিতে ভাসেন।

যদিও জানি, ফেসবুক ব্যক্তিগত।

.

ভারতীয় ঢপ

মহামান্য নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে বিরাট ঢপ দিয়েছেন তার গদগদ ভাষণে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে তিনি সত্যাগ্রহ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে জেল খেটেছেন। হাস্যকর! ভারতীয় ঢপ!

আসলে অটলবিহারী বাজপেয়ীর নেতৃত্বে জনসঙ্ঘ বাংলাদেশের স্বীকৃতির দাবিতে সত্যাগ্রহ আন্দোলন করেছিল। এটুকু তথ্য। কিন্তু এই আন্দোলনের আড়ালে যে রাজনীতি ছিল, তা ভয়ঙ্কর।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে ভারত জড়িয়েছে, এটা বিশ্ববাসীকে ইন্দিরা গান্ধী জানাতে চাননি প্রথমদিকে। কেননা, তখনো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিশ্বজনমত গড়ে ওঠেনি। চুক্তি হয়নি সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে।

ভারত জড়িত, এটা প্রমাণ করতে চাইছিল পাকিস্তান। জনসঙ্ঘ সে সময় এই সত্যাগ্রহ আন্দোলন করে, পাকিস্তানকেই সুবিধা করে দিতে চাইছিল। অর্থাৎ ইন্দিরা গান্ধীর পদক্ষেপ বানচাল করতেই ঐ আন্দোলন।

সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে চুক্তি হবার পর ইন্দিরা গান্ধী আর ফিরে তাকাননি। আর হ্যাঁ, এই চুক্তি হোক, জনসঙ্ঘ চায়নি। জনসঙ্ঘ মানে আরএসএস।

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে এরা ব্রিটিশের চর হিসেবে কাজ করেছিল, এমনকি অটলবিহারী বাজপেয়ীও ব্রিটিশের কাছে মুচলেকা দিয়েছিল!

…………………

পড়ুন

কবিতা

সুনীল শর্মাচার্যের একগুচ্ছ কবিতা

সুনীল শর্মাচার্যের ক্ষুধাগুচ্ছ

লকডাউনগুচ্ছ : সুনীল শর্মাচার্য

সুনীল শর্মাচার্যের গ্রাম্য স্মৃতি

নিহিত মর্মকথা : সুনীল শর্মাচার্য

প্রয়াণগাথা : সুনীল শর্মাচার্য

মুক্তপদ্য

ভারতীয় কোলাজ

গল্প

উকিল ডাকাত : সুনীল শর্মাচার্য

এক সমাজবিরোধী ও টেলিফোনের গল্প: সুনীল শর্মাচার্য

আঁধার বদলায় : সুনীল শর্মাচার্য

প্রবন্ধ

কবির ভাষা, কবিতার ভাষা : সুনীল শর্মাচার্য

ধর্ম নিয়ে : সুনীল শর্মাচার্য

মতামত

ভারতীয় বাঙালি ও ভাষাদিবস

ভারতীয় বাম ও তাদের কিচ্ছা

মুক্তগদ্য

খুচরো কথা চারপাশে : সুনীল শর্মাচার্য

কত রকম সমস্যার মধ্যে থাকি

শক্তি পূজোর চিরাচরিত

ভূতের গল্প

বেগুনে আগুন

পরকীয়া প্রেমের রোমান্স

মুসলমান বাঙালির নামকরণ নিয়ে

এখন লিটল ম্যাগাজিন

যদিও সংকট এখন

খাবারে রঙ

সংস্কার নিয়ে

খেজুর রসের রকমারি

‘দ্য স্যাটানিক ভার্সেস’ পাঠ্যান্তে

মোবাইল সমাচার

ভালো কবিতা, মন্দ কবিতা

ভারতের কৃষিবিল যেন আলাদিনের চেরাগ-এ-জিন

বাঙালিদের বাংলা চর্চা : খণ্ড ভারতে

দাড়ি-গোঁফ নামচা

নস্যি নিয়ে দু-চার কথা

শীত ভাবনা

উশ্চারণ বিভ্রাট

কাঠঠোকরার খোঁজে নাসা

ভারতীয় ঘুষের কেত্তন

পায়রার সংসার

রবীন্দ্রনাথ এখন

কামতাপুরি ভাষা নিয়ে

আত্মসংকট থেকে

মিসেস আইয়ার

ফিরবে না, সে ফিরবে না

২০২১-শের কাছে প্রার্থনা

ভারতে চীনা দ্রব্য বয়কট : বিষয়টা হাল্কা ভাবলেও, সমস্যাটা কঠিন এবং আমরা

রাজনীতি বোঝো, অর্থনীতি বোঝো! বনাম ভারতের যুবসমাজ

কবিতায় ‘আমি’

ভারতে শুধু অমর্ত্য সেন নয়, বাঙালি সংস্কৃতি আক্রান্ত

ধুতি হারালো তার কৌলীন্য

ভারতের CAA NRC নিয়ে দু’চার কথা

পৌষ পার্বণ নিয়ে

প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে

শ্রী শ্রী হক কথা

বর্তমান ভারত

ভারতের এবারের বাজেট আসলে অশ্বডিম্ব, না ঘরকা না ঘাটকা, শুধু কর্পোরেট কা

ইন্ডিয়া ইউনাইটেড বনাম সেলিব্রিটিদের শানে-নজুল

ডায়েরির ছেঁড়া পাতা

অহল্যার প্রতি

উদ্ভট মানুষের চিৎপাত চিন্তা

তাহারা অদ্ভুত লোক

পৌর্বাপর্য চিন্তা-ভাবনা

নিহিত কথামালা

অবিভাজ্য আগুন

পাথরের মতো মৌন জিজ্ঞাসা

ভাবনা যত আনমনে

বিবেক পোড়ে অশান্ত অনলে

কালাকালের ডায়েরি

উন্মাদের নীতিকথা

করোনা, ভারতীয় জনগণ ও তার সমস্যা

About The Author

শেয়ার করে আমাদের সঙ্গে থাকুন...